Fascination About কবিতা, গল্প, গদ্য

উজ্জ্বল চক্রবর্তী উজ্জ্বল সিংহ উদয়নারায়ণ সিংহ উমা মাজি মুখোপাধ্যায় উত্তমা চক্রবর্তী উৎপল সরকার উৎপলকুমার বসু উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায় উত্তম দত্ত উল্লাস চট্টোপাধ্যায় উৎপল ফকির উর্মিলা চক্রবর্তী উমা মণ্ডল ঊ

তারাশংকর চক্রবর্তী তুষার রায় তরুণকুমার ঘটক তরুণ সান্যাল তপোধীর ভট্টাচার্য তাপসকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় তমাল বন্দ্যোপাধ্যায় তাপস চক্রবর্তী তাপস সেন তুষার চৌধুরী তন্ময় চক্রবর্তী তুষারকান্তি রায় তসলিমা নাসরিন তনুশ্রী গরাই তথাগত মুখোপাধ্যায় দ

কবি এজাজ ইউসুফী যিনি কবিতা লিখতে এসে কবিতাকে নতুন করে দেখেছেন। কবিতার দর্শনে দিয়েছেন নতুন তত্ত্ব। বাংলাদেশের উত্তর আধুনিক কবিতার পুরোধা ব্যক্তি হিসাবে তাকেই আমরা পাই। আধুনিকতার উত্তরণ ঘটাতে গিয়ে তিনি কবিতাকে শেকড় সংলগ্ন করেছেন কবিতায় লোকায়ত কথা, মিথ ও ঐতিহ্যের সুষমায়। উত্তর আধুনিক কবিতা ছন্দের মুক্তি আশা করে। কবিতা করার তাগিদে ছন্দের ছেদ মিশিয়ে দিয়েছেন কথনের স্পন্দনে। কথনের সুর দিয়েছেন কবিতার ভাষায়। নিরেট গদ্যে তিনিও কবিতা লিখেছেন। তার একটি কবিতার কিছু অংশ এরকম—

পাকিস্তানিরা স্পিডবোট ব্যবহার করেছিলো।

মন্তব্য: Well spoken about self. gave the impression to be narcissistic celebration of self by means of Other individuals memories

শিপ্রা সেন ধর শামসুর রাহমান শচীন দাশ শম্ভু চৌধুরী শ্যামল চট্টোপাধ্যায় শৈলেন সরকার শশাঙ্কশেখর হাইত শুভমানস ঘোষ শোভন তরফদার শাশ্বতী ঘোষ শার্ল বোদলেয়র শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় শিবনাথ শাস্ত্রী শম্পা চৌধুরী শিশিরকুমার দাশ স

যৌন— অনুরাগমোচন, যে শব্দের অর্থ তুমি কখনো জানবে না। এরপর যেতে দাও

বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না ঢাবি প্রফেসর জামালের!

মলয় রায়চৌধুরী মল্লিকা সেনগুপ্ত মানস চক্রবর্তী মীনাক্ষী দত্ত মোহিত কামাল মোস্তফা মোহাম্মদ মঞ্জুভাষ মিত্র মৃণাল ঘোষ মল্লিকা রায় মোস্তফা হারুণ মানবেন্দ্রনাথ সাহা মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় মতি নন্দী মালতী ঘোষ মৃণাল বসুচৌধুরী মন্দাক্রান্তা সেন মন্দার মুখোপাধ্যায় মধুছন্দা বসাক মৌসুমী গুহরায় মধু বসু মুক্তি চৌধুরী মণিজিঞ্জির সান্যাল মাসরুর আরেফিন মলয় রক্ষিত মাইকেল মধুসূদন দত্ত মোহিতলাল মজুমদার মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশ্বেতা দেবী য

মারে। তাহলে মৃত্যুর আগে কেন থাকবে না এই সামান্য সান্তনা— একটি মিলন

ডাকে ধানের গোলায়। পরিপাটি ধুতির ভাঁজ, জ্বলে হাসি

এ ছিল রবীন্দ্রনাথের গদ্য কবিতার ধরন। কথিত ছন্দমুক্ত। কিন্তু একটি নিবিড় বার্তা আছে। ভাবের ছন্দ আছে। দৃশ্য আছে। এই গদ্য কবিতাও কি বর্তমান সময়ে এসে সেই রবীন্দ্রনাথের দেখানো জায়গায় আছে? সে কথায় পরে আসছি। ‘লিপিকা’ কাব্য নিয়ে রবীন্দ্রনাথ নিজেই বলেছিলেন—‘গদ্যকাব্যে অতিনিরূপিত ছন্দের বন্ধন ভাঙাই যথেষ্ট নয়, পদ্যকাব্যে ভাষায় ও প্রকাশরীতিতে যে একটি সলজ্জ সলজ্জ অবগুণ্ঠনপ্রথা আছে তাও দূর করলে তবেই গদ্যের স্বাধীন ক্ষেত্রে তার সঞ্চরণ স্বাভাবিক হতে পারে। অসংকুচিত গদ্যরীতিতে কাব্যের অধিকারকে অনেক দূর বাড়িয়ে দেওয়া সম্ভব এই আমার বিশ্বাস এবং সেই দিকে লক্ষ রেখে এই গন্থে প্রকাশিত কবিতাগুলি check here লিখেছি। এর মধ্যে কয়েকটি কবিতা আছে তাতে মিল নেই, পদ্য ছন্দ আছে, কিন্তু পদ্যের বিশেষ ভাষারীতি ত্যাগ করবার চেষ্টা করেছি। যেমন—তরে, সনে, মোর প্রভৃতি যেসকল শব্দ গদ্যে ব্যবহার হয় না সেগুলিকে এই সকল কবিতায় স্থান দিইনি।’

কবি - শামসুর রাহমান মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন উত্তর বাতিল

কবিতাটি গদ্য কবিতা। কিন্তু তার প্রতিটি লাইনে লাইনে কেমন সুরের মাদকতা। যেন কবি কবিতায় এক অবুঝ মানুষের কথা বলছেন এক অনবদ্য সুরের মাঝে। কবিতাটি একবার পড়ার পর যেন বারবার পড়তে ইচ্ছে করছে। এর দুটি কারণ আবিষ্কার করলাম। প্রথমত কবিতাটি গদ্যে লেখা হলেও এর মাঝে একটা নিবিড় সুর আছে এবং দ্বিতীয়ত এর ভাবের একটা দোলা আছে যা আমাদের ভাবায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *